ঢাকা ০৩:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশে ৯৮ শতাংশ পরিবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে

আমার প্রাণের বাংলাদেশ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১০:৩৩:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩ ২৩৯ বার পঠিত

দেশে খানা পর্যায়ে মোবাইল ফোনের সুবিধা ভোগ করে ৯৭ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবার। এ ছাড়া ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ পরিবার ইন্টারনেট, ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ স্মার্টফোন, ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ রেডিও, ৬২ দশমিক ২ শতাংশ টেলিভিশন এবং ৮ দশমিক ৯ শতাংশ কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন। পরিসংখ্যান বিভাগের ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) ব্যবহার জরিপণ্ড২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পরিসংখ্যান ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিন এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মসহাপরিচালক উত্তম কুমার। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মহাপরিচালক মো. মতিযার রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক সৈয়দা মারুফা সাকি। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, খানা পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ৫৯ শতাংশ। সবচেয়ে কম বরিশাল ও রংপুর বিভাগে ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ। যেখানে জাতীয় পর্যায়ে ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ। খানা পর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি খুলনা বিভাগে ৯৯ দশমিক ২ শতাংশ, সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে ৯২ দশমিক ৪ শতাংশ। কম্পিউটার ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ১৪ দশমিক ৬ শতাংশ। সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ। অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, ব্যক্তি পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হার ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ, মোবাইল ফোন ৯০ দশমিক ৫ শতাংশ, কম্পিউটার ৭ দশমিক ৯ শতাংশ এবং নিজস্ব মোবাইল ফোন আছে এমন ব্যক্তিদের হার ৬৩ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০১৩, ২০২২, এবং ২০২৩ সালের ডাটা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ব্যক্তির হার ২০১৩ সালে ছিল ৬ দশমিক ৭ শতাংশ। যেটা বেড়ে ২০২২ সালে ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ হয় এবং ২০২৩ সালে হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ। মোবাইল ব্যবহারকারীর হার ২০১৩ সালে ছিল ৮১ দশমিক ৭ শতাংশ। যেটা বেড়ে ২০২২ সালে ৮৯ দশমিক ৯ শতাংশ। ২০২৩ সালে হয়েছে ৯০ দশমিক ৫ শতাংশ। কম্পিউটার ব্যবহারকারীর হার ২০১৩ সালে ছিল ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। যা বেড়ে ২০২২ সালে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ হয়। আর ২০২৩ সালে হয়েছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ।

ট্যাগস :

দেশে ৯৮ শতাংশ পরিবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে

আপডেট সময় : ১০:৩৩:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩

দেশে খানা পর্যায়ে মোবাইল ফোনের সুবিধা ভোগ করে ৯৭ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবার। এ ছাড়া ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ পরিবার ইন্টারনেট, ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ স্মার্টফোন, ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ রেডিও, ৬২ দশমিক ২ শতাংশ টেলিভিশন এবং ৮ দশমিক ৯ শতাংশ কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন। পরিসংখ্যান বিভাগের ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) ব্যবহার জরিপণ্ড২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পরিসংখ্যান ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিন এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মসহাপরিচালক উত্তম কুমার। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মহাপরিচালক মো. মতিযার রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক সৈয়দা মারুফা সাকি। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, খানা পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ৫৯ শতাংশ। সবচেয়ে কম বরিশাল ও রংপুর বিভাগে ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ। যেখানে জাতীয় পর্যায়ে ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ। খানা পর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি খুলনা বিভাগে ৯৯ দশমিক ২ শতাংশ, সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে ৯২ দশমিক ৪ শতাংশ। কম্পিউটার ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ১৪ দশমিক ৬ শতাংশ। সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ। অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, ব্যক্তি পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হার ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ, মোবাইল ফোন ৯০ দশমিক ৫ শতাংশ, কম্পিউটার ৭ দশমিক ৯ শতাংশ এবং নিজস্ব মোবাইল ফোন আছে এমন ব্যক্তিদের হার ৬৩ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০১৩, ২০২২, এবং ২০২৩ সালের ডাটা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ব্যক্তির হার ২০১৩ সালে ছিল ৬ দশমিক ৭ শতাংশ। যেটা বেড়ে ২০২২ সালে ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ হয় এবং ২০২৩ সালে হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ। মোবাইল ব্যবহারকারীর হার ২০১৩ সালে ছিল ৮১ দশমিক ৭ শতাংশ। যেটা বেড়ে ২০২২ সালে ৮৯ দশমিক ৯ শতাংশ। ২০২৩ সালে হয়েছে ৯০ দশমিক ৫ শতাংশ। কম্পিউটার ব্যবহারকারীর হার ২০১৩ সালে ছিল ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। যা বেড়ে ২০২২ সালে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ হয়। আর ২০২৩ সালে হয়েছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ।