ঢাকা ০২:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৃত মায়ের শেষ দেখা পেলেন না বিএনপি নেতা পিন্টু, আক্ষেপ ভাইয়ের

আমার প্রাণের বাংলাদেশ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৯:৩০:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩ ২৬১ বার পঠিত

যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেছেন, মৃত মাকে শেষ দেখার জন্য প্যারোলে মুক্তি মিললেও বড় ভাই আব্দুস সালাম পিন্টুকে আসতে দেয়নি সরকার। এর বিচার আল্লাহ করবেন একদিন। এ নির্যাতন-নিপীড়ন কখনই ভালো পথ দেখায় না।

রোববার (১৩ আগস্ট) বিকেলে জেলার গোপালপুর উপজেলার গুলিপেচা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মায়ের জানাজার আগে যুবদল সভাপতি এ মন্তব্য করেন।
এর আগে শনিবার (১২ আগস্ট) রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু ও যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর মা সালমা বেগম চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।
সালমা বেগমের মরদেহ তাদের গ্রামের বাড়ি গোপালপুরের গুলিপেচা এলাকায় আনা হলে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও স্থানীয়রা একনজর দেখতে ভিড় করেন।

সালাম পিন্টুকে আসতে না দেওয়ার বিষয়ে সরকারকে দায়ী করে যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, ‘যারা যা করছেন তারা থেমে যান, অনেক করেছেন। এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি ছিলেন আমার ভাই পিন্টু। সবাই তাকে চেনে ভালো মানুষ হিসেবে। আমার ভাই তার মায়ের মরা মুখটা দেখতে পারবে না, এটা কি হতে পারে!’

জানাজায় কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য এস এম ওবায়দুল হক নাসির, কৃষকদলের সহ-সভাপতি মাইনুল হোসেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মিঞা মো. রাসেল, যুবদলের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল করিম সরকার, জেলা-উপজেলাসহ স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জানাজা শেষে গুলিপেচা পারিবারিক কবরস্থানে সালমা বেগমের দাফন সম্পন্ন হয়।

ট্যাগস :

মৃত মায়ের শেষ দেখা পেলেন না বিএনপি নেতা পিন্টু, আক্ষেপ ভাইয়ের

আপডেট সময় : ০৯:৩০:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩

যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেছেন, মৃত মাকে শেষ দেখার জন্য প্যারোলে মুক্তি মিললেও বড় ভাই আব্দুস সালাম পিন্টুকে আসতে দেয়নি সরকার। এর বিচার আল্লাহ করবেন একদিন। এ নির্যাতন-নিপীড়ন কখনই ভালো পথ দেখায় না।

রোববার (১৩ আগস্ট) বিকেলে জেলার গোপালপুর উপজেলার গুলিপেচা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মায়ের জানাজার আগে যুবদল সভাপতি এ মন্তব্য করেন।
এর আগে শনিবার (১২ আগস্ট) রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু ও যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর মা সালমা বেগম চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।
সালমা বেগমের মরদেহ তাদের গ্রামের বাড়ি গোপালপুরের গুলিপেচা এলাকায় আনা হলে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও স্থানীয়রা একনজর দেখতে ভিড় করেন।

সালাম পিন্টুকে আসতে না দেওয়ার বিষয়ে সরকারকে দায়ী করে যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, ‘যারা যা করছেন তারা থেমে যান, অনেক করেছেন। এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি ছিলেন আমার ভাই পিন্টু। সবাই তাকে চেনে ভালো মানুষ হিসেবে। আমার ভাই তার মায়ের মরা মুখটা দেখতে পারবে না, এটা কি হতে পারে!’

জানাজায় কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য এস এম ওবায়দুল হক নাসির, কৃষকদলের সহ-সভাপতি মাইনুল হোসেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মিঞা মো. রাসেল, যুবদলের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল করিম সরকার, জেলা-উপজেলাসহ স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জানাজা শেষে গুলিপেচা পারিবারিক কবরস্থানে সালমা বেগমের দাফন সম্পন্ন হয়।